দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন সংস্করনে গত ৫ই নভেম্বর ২০২৪ ঈশ্বরদী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়কের বিরুদ্ধে ধর্ষনের শালিশ করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এই প্রতিবেদনে প্রকাশিত হুজাইফা নামের এক যুবক কর্তৃক বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নারী। শিরোনামে আমি হুজাইফা (২২) পিতাঃ- আলম প্রামানিক, গ্রাম- নওদাপাড়া দাশুরিয়া এর বিরুদ্ধে ধর্ষণের যে অভিযোগ করা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন।
সংবাদে নাম অনুল্লেখ্য নারী (২৮) এর সাথে আমার ফেসবুকে পরিচয় এবং সখ্যতা তৈরী হয়। মেয়েটি নিজেকে অবিবাহিত এবং কুমারী উল্লেখ পূর্বক আমার সাথে প্রেমের সম্পর্ক তৈরী হয়। কিন্তু মেয়েটি বিবাহিত মহিলা দুই সন্তানের জননী এবং খারাপ চরিত্রের জন্য ডিভোর্সী হিসেবে মায়ের বাড়ীতে বসবাস করে। এবং প্রতারনার মাধ্যামে অর্থ আদায় করে জানার পর থেকে সকল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেই ঘটনার দিন সন্ধ্যায় আমার পরিচিত দূরসম্পর্কের বড় ভাই সাগর মন্ডল (৩২) কালিকাপুর এর প্রস্তাবে লালন শাহ ব্রিজে বাইক নিয়ে ঘুরতে গিয়ে, লালন শাহ ব্রিজের পশ্চিম মোড়ে চা খেতে বসলে পূর্বে থেকেই ওত পেতে থাকা ওই মেয়ের কথিত দুলাভাই পাভেল সহ সহযোগী ১০-১২ জন মিলে আমাকে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় যেখানে পূর্ব থেকেই অবস্থানরত অভিযোগকারী নারীর সাথে অশ্লীল ছবি তুলতে ববে।
আমি প্রতিবাদ করলে আমকে শারীরিক ভাবে আঘাত করে এবং অর্থ দাবি করে কাজী ডেকে এনে জোর করে আমাকে বিয়ে নিতে চাই আমি বিষয়টা বাড়িতে মোবাইল ফোনে অবহিত করি। আমার নানা মোঃ বক্কার প্রামানিক বিষয়টা জানতে পারে আমার মামা সহযোগে এসে অভিযোগকারীর কথিত দুলাভাই মাদক বিক্রেতা পাভেল ৬০ হাজার টাকায় আমাকে ছেড়ে দেয়ার আশ্বাস দেয়। আম গিয়ে পাভেলকে ৬০ হাজার টাকা দেওয়ার পরেও আমাকে আবলে জোর করে বিয়ে দিতে চাইলে আমার পরিবার ঈশ্বরদী উপজেলা স্বোচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মোঃ শরিফুল ইসলাম শরীফ ভাই কে বলেন।
অতঃপর জেএম নামের একজন বড় ভাই আমাকে উদ্ধার করে পরিবারের সদস্যর সাথে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। এখানে। উল্লেখ্য যে আমি পরে জানতে পারি আমাকে সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়া সাগর ও ওই নারীর নিকট থেকে ২০ হাজার টাকা নিয়েছেন। এটি একটি সঙ্গবদ্ধ চক্র, অনেক তরুণই এই চক্রের শিকার হয়ে সর্বস্বান্ত হয়েছেন। যথাযত কর্তৃপক্ষকে এই চক্রটি রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের অনু্যুরস জানায়, এবং আবারে স্বতঃকণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ এটি একটি হলুদ সাংবাদিকতা এদের বয়কট করা উচিত।