ঈশ্বরদীতে উপজেলার ভবানীপুর গ্রামে পার্কের ব্যবসার আড়ালে অশ্লীল ও অসামাজিক কার্যকলাপের প্রতিবাদে বিক্ষোভ, মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী।
শুক্রবার (৯ জুন) সকাল ১১টায় পাবনা-ঈশ্বরদী মহাসড়কের পাশে ভবানীপুর গ্রামে এ কর্মসূচীর আয়োজন করা হয়। মানববন্ধনে স্থানীয় বিভিন্ন শ্রেণী পেশার নারী-পুরুষ ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে অংশ নেন। ঝাড়–, জুতা প্রদর্শণ করে অবৈধ ও অনৈতিক কাজের প্রতিবাদ জানিয়ে বিভিন্ন শ্লোগান দেন বিক্ষোভকারীরা।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, স্থানীয় ব্যবসায়ী আফজাল হোসেন রতন দুই বছর আগে ভবানীপুর গ্রামে জে এন্ড জে নামের একটি বিনোদন পার্ক স্থাপন করেন। কিছুদিন পর তিনি সেখানে মাদক ব্যবসা ও নারী নিয়ে এসে দেহ ব্যবসা শুরু করেছেন। সম্প্রতি তিনি রূপপুরের রাশিয়ান নাগরকিদের নিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপ পরিচালনা করছেন। দিনে রাতে এসব অশ্লীল ও অসামাজিক কাজে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। এতে করে এলাকার পরিবেশ ও যুব সমাজ নষ্ট হচ্ছে। গ্রামের নারীরা শান্তিপূর্ন পরিবেশে চলাচল করতে পারছে না। এ বিষয়ে তাকে বারবার জানানো হলেও তিনি কারো কথা শুনছেন না।
তাদের অভিযোগ, পুলিশকে জানানো হলেও তারা অবৈধ কার্যকলাপ বন্ধ না করে উল্টো স্থানীয়দের হয়রানী করছে। অতি দ্রুত পার্কের নামে অশ্লীলতা ও অসামাজিক কাজ বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী। তবে পুলিশ অভিযোগ অস্বীকার করে জানায়, অবৈধ কাজে সহযোগিতা করার সুযোগ নেই। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আর এ বিষয়ে কথা বলতে অভিযুক্ত ব্যবসায়ী আফজাল হোসেন রতনের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, স্থানীয় ব্যবসায়ী আফজাল হোসেন রতন দুই বছর আগে ভবানীপুর গ্রামে জে এন্ড জে নামের একটি বিনোদন পার্ক স্থাপন করেন। কিছুদিন পর তিনি সেখানে মাদক ব্যবসা ও নারী নিয়ে এসে দেহ ব্যবসা শুরু করেছেন। সম্প্রতি তিনি রূপপুরের রাশিয়ান নাগরকিদের নিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপ পরিচালনা করছেন। দিনে রাতে এসব অশ্লীল ও অসামাজিক কাজে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। এতে করে এলাকার পরিবেশ ও যুব সমাজ নষ্ট হচ্ছে। গ্রামের নারীরা শান্তিপূর্ন পরিবেশে চলাচল করতে পারছে না। এ বিষয়ে তাকে বারবার জানানো হলেও তিনি কারো কথা শুনছেন না।
তাদের অভিযোগ, পুলিশকে জানানো হলেও তারা অবৈধ কার্যকলাপ বন্ধ না করে উল্টো স্থানীয়দের হয়রানী করছে। অতি দ্রুত পার্কের নামে অশ্লীলতা ও অসামাজিক কাজ বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী। তবে পুলিশ অভিযোগ অস্বীকার করে জানায়, অবৈধ কাজে সহযোগিতা করার সুযোগ নেই। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আর এ বিষয়ে কথা বলতে অভিযুক্ত ব্যবসায়ী আফজাল হোসেন রতনের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।